জার্মান ক্যাপসিকাম অ্যানুম হোমিওপ্যাথি ডিলিউশন 6C, 30C, 200C, 1M, 10M

জার্মান হোমিওপ্যাথি ক্যাপসিকাম অ্যানুম হোমিওপ্যাথিক ডিলিউশন:

ক্যাপসিকাম অ্যানুম হল একটি হোমিওপ্যাথিক ডিলিউশন যা লাল মরিচ দিয়ে তৈরি। এটি হাঁপানি, প্রলাপ, আমাশয়, অর্শ্বরোগ, অম্বল, হাম, স্থূলতা, রিউম্যাটিক গাউট, বাত, হুপিং কাশি ইত্যাদিতে উপকারী বলে জানা গেছে।

এটি এমন পরিস্থিতিতে নির্দেশিত হয় যেখানে শ্লেষ্মা ঝিল্লি একটি স্মার্টিং এবং জ্বলন্ত সংবেদন সহ স্ফীত হয়। জ্বলন্ত যন্ত্রণা এবং ঠাণ্ডা, স্ফিঙ্কটারে সংকোচনের সংবেদন সহ। প্রতিটি প্রদাহজনক অবস্থায় suppuration জন্য চিহ্নিত প্রবণতা.

Capsicum annuum এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কি কি?

কোন পরিচিত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রিপোর্ট করা হয় না।

ক্যাপসিকাম অ্যানুম ব্যবহার করার আগে কী সতর্কতা অবলম্বন করবেন?

কোনোটিই নয়।

আমার কতদিন ক্যাপসিকাম অ্যানুম খাওয়া উচিত?

যতক্ষণ না উপসর্গের উন্নতি হয় বা চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী।

ক্যাপসিকাম অ্যানুম কি শিশুদের জন্য নিরাপদ?

হ্যাঁ।

গর্ভাবস্থায় Capsicum annuum ব্যবহার করা কি নিরাপদ?

হ্যাঁ।

মেটেরিয়া মেডিকা তথ্য

ক্যাপসিকাম অ্যানুম, সাধারণভাবে কেয়েন পিপার বা লাল মরিচ নামে পরিচিত, বোয়েরিকের মেটেরিয়া মেডিকার অন্তর্ভুক্ত একটি হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার। এখানে এর থেরাপিউটিক পরিসরের কর্মের একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ রয়েছে:

1. হজমের ব্যাধি: ক্যাপসিকাম অ্যানুম বদহজম, পেট ফাঁপা এবং ফোলা সহ বিভিন্ন হজম সংক্রান্ত অভিযোগের জন্য নির্দেশিত হয়। এটি হজমের উন্নতি করতে এবং অম্বল এবং বমি বমি ভাবের মতো উপসর্গগুলি থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করতে পারে।

2. পেটের ব্যাধি: এটি গ্যাস্ট্রাইটিসের মতো অবস্থার মোকাবেলার জন্য বিশেষভাবে কার্যকর, যেখানে পেটের আস্তরণের প্রদাহ, জ্বলন্ত ব্যথা এবং অস্বস্তি সহ।

3. দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি: ক্যাপসিকাম অ্যানুম দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি এবং দুর্বলতার সম্মুখীন ব্যক্তিদের জন্য নির্ধারিত হতে পারে, বিশেষ করে যখন হজমের ব্যাঘাতের সাথে যুক্ত।

4. ঠান্ডা সংবেদনশীলতা: এই প্রতিকারটি এমন ব্যক্তিদের জন্য উপকারী যারা ঠান্ডার প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল, এমনকি উষ্ণ পরিবেশেও ঠাণ্ডা অনুভব করছেন।

5. রক্ত সঞ্চালনজনিত ব্যাধি: ক্যাপসিকাম অ্যানুম রক্ত ​​সঞ্চালন সংক্রান্ত সমস্যাগুলির জন্য নির্দেশিত হয়, যেমন খারাপ সঞ্চালন এবং ঠান্ডা অঙ্গপ্রত্যঙ্গ। এটি রক্ত ​​​​প্রবাহ উন্নত করতে এবং রক্ত ​​​​সঞ্চালনের ব্যাঘাতের সাথে যুক্ত লক্ষণগুলি উপশম করতে সহায়তা করতে পারে।

6. শ্বাসযন্ত্রের অবস্থা: এটি কাশি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হাঁপানি সহ শ্বাসকষ্টের অভিযোগের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে, বিশেষ করে যখন বুকে জ্বালাপোড়া বা সংকোচনের অনুভূতি থাকে।

7. পেশী ব্যথা: ক্যাপসিকাম অ্যানুম পেশী ব্যথা এবং শক্ত হয়ে যাওয়া উপশমের জন্য সহায়ক হতে পারে, বিশেষ করে যখন আক্রান্ত স্থানে তাপ বা জ্বালাপোড়ার অনুভূতি হয়।

8. মূত্রাশয় জ্বালা: এটি প্রস্রাবের অভিযোগের জন্য নির্দেশিত হয়, যেমন সিস্টাইটিস বা মূত্রনালীর সংক্রমণ, যেখানে প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া বা দংশনের অনুভূতি থাকে।

জার্মান হোমিওপ্যাথি প্রতিকার সম্পর্কে:

এই ওষুধগুলি জার্মানিতে তৈরি এবং বোতলজাত করা হয়৷ এগুলো ভারতে পাঠানো হয় এবং অনুমোদিত পরিবেশকদের মাধ্যমে বিক্রি করা হয়। বর্তমানে ভারতে পাওয়া জার্মান ব্র্যান্ডগুলি হল ড. রেকেওয়েগ, শোয়াবে জার্মানি (ডব্লিউএসজি), এবং অ্যাডেল (পেকানা)৷

ক্যাপসিকাম অ্যানুম ডাইলিউশন নিম্নলিখিত জার্মান ব্র্যান্ড এবং আকারে পাওয়া যায়

• Dr.Reckeweg (6C, 30C, 200C, 1M) (11ml)
• অ্যাডেল (6C, 30C, 200C, 1M) (10ml)
• শোয়াবে (WSG) (30C, 200C) (10ml)

ডোজ: দয়া করে মনে রাখবেন যে একক হোমিওপ্যাথিক ওষুধের ডোজ অবস্থা, বয়স, সংবেদনশীলতা এবং অন্যান্য বিষয়ের উপর নির্ভর করে ড্রাগ থেকে ড্রাগে পরিবর্তিত হয়। কিছু ক্ষেত্রে, তাদের নিয়মিত ডোজ হিসাবে 3-5 ড্রপ হিসাবে দিনে 2-3 বার দেওয়া হয় যেখানে অন্যান্য ক্ষেত্রে তারা সপ্তাহে, মাসে বা এমনকি দীর্ঘ সময়ের মধ্যে শুধুমাত্র একবার দেওয়া হয়। আমরা দৃঢ়ভাবে সুপারিশ করছি যে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করা উচিত।

নিরাপত্তা তথ্য:

• ব্যবহারের আগে লেবেলটি সাবধানে পড়ুন
• প্রস্তাবিত ডোজ অতিক্রম করবেন না
• শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন
• সরাসরি সূর্যালোক থেকে দূরে একটি শীতল এবং শুষ্ক জায়গায় সংরক্ষণ করুন